বিএনপি মনোনীত প্রার্থী হিসেবে রামগঞ্জ আসনে আলোচনার শীর্ষে রয়েছেন জনাব হারুনুর রশীদ হারুন।
লক্ষ্মীপুর জেলার রামগঞ্জ উপজেলার আসনটি একসময় আওয়ামী লীগের ঘাঁটি হিসাবে পরিচিত থাকলেও দীর্ঘদিন ধরে এই আসনের মানুষের সেবা করে আসছেন বিএনপি নেতা হারুনুর রশীদ হারুন। তিনি দীর্ঘ সময়কাল ধরে দলের সাধারণ নেতাকর্মীদের বিপদে আপদে পাশে আছেন। দলের নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মণিকোঠায় স্থান করে নিয়েছেন
রামগঞ্জ আসনের বিভিন্ন শ্রেণির পেশার মানুষের মন্তব্য ও বক্তব্যঃ
মানবতার ফেরিওয়ালা জনাব হারুনুর রশীদ হারুন সর্বস্তরের মানুষের স্পন্দনে জায়গা করে নিয়েছেন। তিনি সমৃদ্ধ, স্বনির্ভর ও দুর্বৃত্তপরায়নমুক্ত রামগঞ্জ উপজেলা কে গড়ার লক্ষ্যে আলোকিত হয়ে উঠছেন। সাংগঠনিক পদে থেকে কিভাবে একটি দলকে সুসংগঠিত করা যায় তার জলন্ত উদাহরণ রামগঞ্জ এর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের সমর্থিত জনাব হারুনুর রশীদ হারুন।
জনাব হারুনুর রশীদ হারুন বিগত সময় ধরেই বিএনপি রাজনীতিতে সম্পৃক্ত। সে মতিঝিল থানার ৩৩ নং ওয়ার্ড এর সাবেক কমিশনার দায়িত্ব পালন করেছিলেন এবং বর্তমানে তিনি জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ঢাকা দক্ষিন এর সিনিয়র যুগ্ম-আহবায়ক পদে দায়িত্ব পালন করতেছেন।
বিগত ১৭ বছর আওয়ামী ক্ষমতা থাকাকালীন হারুনুর রশীদ হারুন রাজনৈতিক মামলায় জেল খেটেছেন ৫ বারের ও অধিক এবং জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির সমাবেশে যাওয়ায় পুলিশের হাতে গুলি খেয়েছিলেন।
ছাত্রজীবন থেকে শুরু করে অদ্যাবধি যখনই শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নীতি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদ ও ইসলামের মূল্যবোধে বিশ্বাসী কেউ রামগঞ্জ এ ধানের শীষের প্রতীক নিয়ে এসেছে তার পাশে দাঁড়িয়ে সার্বিক সহযোগিতা করতে কুন্ঠাবোধ করেন নাই। এতে করে বিগত স্বৈরাচার সরকারের আমলে তাকে এবং তার পরিবারকে নাজেহালের শিকার হতে হয়েছে। স্বৈরাচার সরকারের আমলে পুরো আন্দোলনের সময় নিহত, আহত, জেল, জুলুম, মামলা – হামলায় সকল স্তরের জাতীয়তাবাদী দলের সমর্থিতদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। তাদের পরিবারের সার্বক্ষণিক খোঁজ খবর রেখেছেন।
২০২০-২০২২ বিশ্বব্যাপী করোনার মহামারীতেও তার অবদান উল্লেখযোগ্য। করোনার পর বাংলাদেশে জাতীয়তাবাদী দলের ডাকে বিএনপি ও তার অঙ্গসংগঠনের সবাইকে একই কাতারে দাঁড়ানোর জন্য নিরলসভাবে কাজ করে গিয়েছিলেন। এর প্রমাণ রামগঞ্জ এর জাতীয়তাবাদী ও তার অঙ্গসংগঠনের প্রতিটি নেতা কর্মীদের অভিব্যক্তি। সবার মুখে একই কথা।
জনাব হারুনুর রশীদ হারুন রামগঞ্জ এ দলের নেতাকর্মীদের মধ্যে প্রানের সঞ্চার ফিরিয়ে এনেছেন। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের হাতে গড়া, পরবর্তীতে দেশনেত্রী, মাদার অফ ডেমোক্রেসি সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আপোষহীন নেতৃত্বে এবং দেশনায়ক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৩১ দফার বাস্তবায়নে লক্ষে কাজ করে যাচ্ছেন।
পাশাপাশি এলাকার বিভিন্ন ধরনের সামাজিক ও ধর্মীয় উন্নয়ন কাজে সার্বিক সহযোগিতা করে আসছেন।
এভাবেই মানবের তরে নিজেকে নিবেদিত করতেই প্রতিনিয়ত জনসাধারণের মাঝে বিচরণ করে আছেন জনাব হারুনুর রশীদ হারুন । নীরবে নিভৃতে মানুষের সেবা করতেই তিনি বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। তিনি একজন নিবেদিত এবং নিভৃতচারী আলোকিত মানুষ। রামগঞ্জ এ যোগ্য নেতৃত্ব এবং মানুষের পাশে থাকা এই মানুষটির প্রতি আস্থাশীল দলটির অধিকাংশ নেতাকর্মী।
নিজের জীবনকে বাজি রেখে এই অসহায় মানুষ ও পরিবারগুলোর পাশে দাঁড়িয়েছেন জনাব হারুনুর রশীদ হারুন। এখন যারা রামগঞ্জ থেকে এমপি পদে নির্বাচন করতে মরিয়া তাদের প্রত্যেকের কমবেশি নেতাকর্মীদের প্রতি সহানুভূতি ও সহমর্মিতা ছিলো এবং আছে। তবে জনাব হারুনুর রশীদ হারুন একজন নিবেদিতপ্রান মানুষ।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কাছে রামগঞ্জবাসীর আবেদন নিছক যোগ্য, সৎ ও আদর্শবান জনাব হারুনুর রশীদ হারুন কে ত্রয়োদশ নিবার্চনে মনোনয়ন দেয়া হোক।
